অবশেষে সালিশের মাধ্যমে প্রথম স্ত্রী সানজিদাকে ডিভোর্স দেওয়ার সিন্ধান্ত নিলেন মাঈনউদ্দীন।
বিমানবন্দরে ভাইরাল হওয়া সেই ঘটনা অবশেষে সমাপ্তি করলেন ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিণ ইউপি চেয়ারম্যান জনাব মামুনুর রসিদ।
জানা গেছে ভাইরাল হওয়া সেই স্বামীর বাড়ি কুমিল্লা দাউদকান্দির ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিণ ইউনিয়নের বাশরা গ্রামে। প্রথম স্ত্রী সানজিদার বাড়ি ইলিয়টগঞ্জ ইউনিয়নের টামটা গ্রামে, অপরদিকে দ্বিতীয় স্ত্রী তমার বাড়ি নারায়ণগঞ্জে।
২৪ আগস্ট সোমবার দুপুরে ইলিয়টগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান জনাব মামুনুর রসিদের নিজ অফিসে এই সমস্যাটির সমাধান হয়েছে।
১ম স্ত্রী সানজিদাকে(টামটা) ডিভোর্স দিয়ে ২য় স্ত্রী তমাকে (নারায়ণগঞ্জ) নিয়ে সংসার করার সিন্ধান্ত নিয়েছে স্বামী মাঈনউদ্দীন।
এ সময় উপস্থিত উভয় পরিবারের লোকজনের মতামতের ভিত্তিতে আগামী পনের দিনের মধ্যে দেশের প্রচলিত আইন মোতাবেক এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হবে বলে চেয়ারম্যান মামুনুর রশিদ গনমাধ্যমকে জানান।
এই সময় দুই গ্রামের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গগন উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ১৮ আগষ্ট মালদ্বিপ থেকে মইনুল ইসলাম রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে আসলে তাকে নিয়ে দুই স্ত্রীর মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। পরে বিমান বন্দর থানা পুলিশ আটক করে স্থানীয় ও পারিবারিক সমাধানের জন্য পরিবারের লোকজনের জিন্মায় তাদেরকে হস্তান্তর করে।